তোর জন্য মিগ্রোথিয়ার প্লাটিনাম দিয়ে পায়েল গড়িয়ে নেব
দূর দূর ধ্রুবতারা দিয়ে হার বানাব, রুপালী চাঁদের টিপ পরিয়ে দেব
রুপকথার অলংকারে সাজিয়ে, ড্রাম বাজিয়ে দুনিয়াটা কাঁপিয়ে
পাতালপুরের পাপালকি দিয়ে ঘরে আনব বলেছিলাম
দুর! বুঝে গেলি, ঐটা ফাও মেরেছিলাম।
এহঃ পাগলী রে, তুই তো সবটিই বুঝেছিলি
কাঁপা কাঁপা হাতে শরম-রাঙা হয়ে খামচে দিয়েছিলি,
অপরাজিতার সাথে আড়ালে, কুটিকুটি হেসেছিলি অখেয়ালে
আমার পাঁজরে খাঁপ করে ধরলে, আমি কি করবো বল?
দিনরজনী একাকার করে দিলি, এ-তো জানা ছল।
ক্রাশা ক্রাশি বেশ করেছিলি পাগলী, হাসা হাসি খেল তামাশা গুগলী,
বাসা বাসি ভাল, অনে-ক্ক করলি, তুই বড্ড খেয়ালী বুঝলি?
পালসারে ঝড়ের গতির মুখে, ভয়ে আধমরা তোর চোখে
বাঁচতে পারার সুখে, একটি চুমুক চিবুকে
অপেক্ষার হাপুশ হুপুশ, কি যা তা না, ভাবিস?
উৎকন্ঠার অপেক্ষা, শেষ হবে পরিক্ষা
দুরে থাকার আঁকুপাঁকু, কি-সব নাকু নাকু
একান্তে কফি শপে ইয়ে ইয়ে, সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে
ফোনের বিলের বারোটা বাজিয়ে, হলোটা কি অনুভূতি দিয়ে?
রাতের আঁধারে কতো কতো সময়, কোথায় আজ তা উড়ে গেল,
করা হয়েছিল কতো কতো চিন্তা, কতো শতো প্লান, কই গেল?
ওহে পাগলী তুই কাঁদবি না আর, যা হয়ে গেছে হবার,
নিজেরটা তুই নিজেই পারবি, বলেছিলি বেশ তো, ভেবে দেখবি?
ভ্যালেন্টাইনস ডে, হ্যাপ্পি হ্যাপ্পি ভ্যালেন্টাইনস ডে বেইবি!
0 টি তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন