তোমারে গলাধাক্কা দিয়া বাইর কইরতে মুনচায় । তোমারে প্রিয়তমা কোইতে মুনচায়না ।
আমার মন নাকি হৃদয় । নাকি অন্তর । জানিনা ।
ঠিক জানিনা আমার আত্মাখানির কোন কোঠরে লুকিয়ে রয়েছ তুমি । সাপ মারার লাঠি দিয়া দুই চোখ বন্ধ করিয়া মনঘরের পুর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিন যেইদিকে যেইভাবে পারলাম খালি বাইড়ালাম । ঝানু সাপুড়ের মত বাইড়ালাম আর বাইড়ালাম । অনেক চেষ্টা করচি । পারি নাইক্কা বাইর করতি তোমারে ।
মন থেকে বের কইরবার চাইয়া দিলাম বাটি চালান । মক্তবের হুজুরের দেয়া বাটি । অব্যর্থ ওষুতাম জানতাম । হুজুরের নিজ হাতে দেয়া বাটিখানা মনের বিশৃংখল ঘরে টৈ টৈ করিয়া ঘুড়িল তন্ন তন্ন করিয়া খুজিল তোমায় । হুজুরে কইচে কোন কোণাই বাদ যায়নি ।
পোড়া কপাল আমার !! পায়নাই । তোমারে খুজিয়া পায় নাই । কোন কোণায় লুকাইয়া থাক চালাকি করিয়া । কেউ তোমারে বাইর কইত্তারে না ।
কিন্তু অভাগা আমি যখনই ঘুমাইতে যাই । ল্যাপটপটা শাটডাউন কমান্ড দিয়া । বিছানায় শুবার পরেই শুরু হয় তোমার উচ্ছল আনাগোনা । চোখটা বুজার সাথে সাথে আমি দেখি খালি তোমারে । স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠে ঐ যে তোমারই বড় ভাইয়ের সামনে তোমার চালাকি । টেবিলের নিচ দিয়ে আমার পায়ে তোমার পদতলের সুকোমল স্পর্শে আমার সারা দেহে যে শীহরণ তুমি দিতে তা পৃথিবীর কারো জানা থাকবার কথা না । সেটা কেবল আমি জানি । আমিই ।
চা দেবার নাম করে তুমি আমার হাতটায় তপ্ত চায়ের তরল ফোঁটা দিয়ে কি বুঝাতে আমি বুঝতাম না । আমি বলতাম পাশে রাখার জন্য কিন্তু তুমি তা করতে না । তোমার সুঢৌল যৌবনের ছিটেফোঁটা নানা কৌশলে আমার সামনে বের করে কি মিনতি করতে আমি বুঝতাম না । তুমি ছবি এঁকে কি বুঝাতে আমি বুঝতাম না ।
হাবা আমি তোমাকে ডাইরেক্ট জিজ্ঞেস করলাম এটা কি প্রেম ? তুমি বললে হ্যাঁ, এটাই । এটাই ।
তবে কেনু আমাকে ছেঁড়ে গেলে । কিনু কিনু । আমি তো ছাড়িতে পারি না টুমাকে (!) । তুমি যে আমার প্রথম প্রেম ।
সক্কালবেলা জাগিয়া দেখি কাজ আর কাজ । সিস্টেম অন করে শুরু করি কাজ । তখন তুমি পালাইয়া কোন তেপান্তরে পড়িয়া থাক আমি আর কিছুই জানি না ।
দ্রষ্টব্যঃ সাহিত্যজ্ঞান (যাই আছে) খাটের নিচে লুকাইয়া রাখিয়া এইগুলো লিখি । মাইন্ডে নিলে বলবেন ।
আমার মন নাকি হৃদয় । নাকি অন্তর । জানিনা ।
ঠিক জানিনা আমার আত্মাখানির কোন কোঠরে লুকিয়ে রয়েছ তুমি । সাপ মারার লাঠি দিয়া দুই চোখ বন্ধ করিয়া মনঘরের পুর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিন যেইদিকে যেইভাবে পারলাম খালি বাইড়ালাম । ঝানু সাপুড়ের মত বাইড়ালাম আর বাইড়ালাম । অনেক চেষ্টা করচি । পারি নাইক্কা বাইর করতি তোমারে ।
মন থেকে বের কইরবার চাইয়া দিলাম বাটি চালান । মক্তবের হুজুরের দেয়া বাটি । অব্যর্থ ওষুতাম জানতাম । হুজুরের নিজ হাতে দেয়া বাটিখানা মনের বিশৃংখল ঘরে টৈ টৈ করিয়া ঘুড়িল তন্ন তন্ন করিয়া খুজিল তোমায় । হুজুরে কইচে কোন কোণাই বাদ যায়নি ।
পোড়া কপাল আমার !! পায়নাই । তোমারে খুজিয়া পায় নাই । কোন কোণায় লুকাইয়া থাক চালাকি করিয়া । কেউ তোমারে বাইর কইত্তারে না ।
কিন্তু অভাগা আমি যখনই ঘুমাইতে যাই । ল্যাপটপটা শাটডাউন কমান্ড দিয়া । বিছানায় শুবার পরেই শুরু হয় তোমার উচ্ছল আনাগোনা । চোখটা বুজার সাথে সাথে আমি দেখি খালি তোমারে । স্মৃতির পাতায় ভেসে ওঠে ঐ যে তোমারই বড় ভাইয়ের সামনে তোমার চালাকি । টেবিলের নিচ দিয়ে আমার পায়ে তোমার পদতলের সুকোমল স্পর্শে আমার সারা দেহে যে শীহরণ তুমি দিতে তা পৃথিবীর কারো জানা থাকবার কথা না । সেটা কেবল আমি জানি । আমিই ।
চা দেবার নাম করে তুমি আমার হাতটায় তপ্ত চায়ের তরল ফোঁটা দিয়ে কি বুঝাতে আমি বুঝতাম না । আমি বলতাম পাশে রাখার জন্য কিন্তু তুমি তা করতে না । তোমার সুঢৌল যৌবনের ছিটেফোঁটা নানা কৌশলে আমার সামনে বের করে কি মিনতি করতে আমি বুঝতাম না । তুমি ছবি এঁকে কি বুঝাতে আমি বুঝতাম না ।
হাবা আমি তোমাকে ডাইরেক্ট জিজ্ঞেস করলাম এটা কি প্রেম ? তুমি বললে হ্যাঁ, এটাই । এটাই ।
তবে কেনু আমাকে ছেঁড়ে গেলে । কিনু কিনু । আমি তো ছাড়িতে পারি না টুমাকে (!) । তুমি যে আমার প্রথম প্রেম ।
সক্কালবেলা জাগিয়া দেখি কাজ আর কাজ । সিস্টেম অন করে শুরু করি কাজ । তখন তুমি পালাইয়া কোন তেপান্তরে পড়িয়া থাক আমি আর কিছুই জানি না ।
দ্রষ্টব্যঃ সাহিত্যজ্ঞান (যাই আছে) খাটের নিচে লুকাইয়া রাখিয়া এইগুলো লিখি । মাইন্ডে নিলে বলবেন ।
0 টি তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন