১।. আপনার নাক ৫০,০০০ ভিন্ন ভিন্ন ঘ্রান মনে রাখতে পারে।
২। আপনি যখন হাঁচি দিয়ে থাকেন তখন আপনার নাক থেকে যে বাতাস বের হয় সেটির গতিবেগ ঘন্টায় ১০০ মাইল পর্যন্ত হতে পারে।
৩। একজন মানুষ তার পুরো জীবনে ২৩৬৫৮.৮২৫ লিটার লালা উৎপন্ন করে যা দিয়ে ২টি বৃহৎ সুইমিংপুল ভরা সম্ভব।
৪। শুধু হাতের ছাপ নয়, আদম সন্তানদের জিহ্বার ছাপও ভিন্ন।
৫। মানবদেহ থেকে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ৬,০০,০০০ (ছয় লক্ষ) চামড়ার কণা ঝরে পড়ে এবং বছরে এর পরিমাণ প্রায় ১.৫ পাউন্ড। একজন মানুষের দেহ থেকে ৭০ বছরে গড়ে ১০৫ পাউন্ড চামড়া ঝরে পড়ে।
৬। মানবদেহের চুল ও নখ একই পদার্থ (কাইটিন) দিয়ে তৈরি।
৭। রক্ত দেহে অনেক লম্বা পথ পাড়ি দেয় । মানবদেহে প্রায় ৬০,০০০ মাইল রক্তনালিকা রয়েছে। হার্টও কিন্তু কম পরিশ্রম করেনা, হার্ট দিনে প্রায় ২,০০০ গ্যলন রক্ত পাম্প করে।
৮। মানবদেহের অন্ত্র/নাড়িভুঁড়ি একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের গড় উচ্চতার তুলনায় চার গুন বেশি লম্বা হয়। অন্ত্র যদি প্যাঁচানো না থাকতো তবে লম্বায় ১৮ থেকে ২৩ ফুট লম্বা হতো যেটাকে পাকস্থলীতে স্থান দেয়া সম্ভব হতো না।
৯। শিশু অবস্থায় একজন মানুষ ৩৫০টি হাড় নিয়ে জন্মগ্রহন করলেও প্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায় তার হাড়ের সংখ্যা দাঁড়ায় ২০৬তে ।
১০। প্রতি ৩ থেকে ৪দিন পরপর আপনি পাকস্থলির নতুন আবরন পেয়ে থাকেন। যদি তা না হত তবে খাদ্য হজমের জন্য শক্তিশালী এসিড আপনার পাকস্থলীকেও হজম করে ফেলতো ।
১১। আপনার ত্বকের প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে প্রায় ৩২ মিলিয়ন (৩ কোটি ২০ লক্ষ্য) ব্যক্টেরিয়া থাকে। সৌভাগ্যবশত এসব ব্যক্টেরিয়ার অধিকাংশ ক্ষতিকর নয় ।
১২। মানবদেহের জন্য ঘুম অনেক গুরুত্বপূর্ণ । অনেকেই ঘুমকে ভালবাসেন । যারা কাজে বিশ্বাসী ও ঘুমকে ভাল চোখে দেখেন না এই কাজকে তারা সর্বোচ্চ ১১ দিন না ঘুমিয়ে এড়িয়ে যেতে পারবেন । আপনি যদি এই পরিক্ষা করতে চান তা হলে ১১ দিন পর আপনাকে চির ঘুমে ঘুমায় যেতে হবে।
২। আপনি যখন হাঁচি দিয়ে থাকেন তখন আপনার নাক থেকে যে বাতাস বের হয় সেটির গতিবেগ ঘন্টায় ১০০ মাইল পর্যন্ত হতে পারে।
৩। একজন মানুষ তার পুরো জীবনে ২৩৬৫৮.৮২৫ লিটার লালা উৎপন্ন করে যা দিয়ে ২টি বৃহৎ সুইমিংপুল ভরা সম্ভব।
৪। শুধু হাতের ছাপ নয়, আদম সন্তানদের জিহ্বার ছাপও ভিন্ন।
৫। মানবদেহ থেকে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ৬,০০,০০০ (ছয় লক্ষ) চামড়ার কণা ঝরে পড়ে এবং বছরে এর পরিমাণ প্রায় ১.৫ পাউন্ড। একজন মানুষের দেহ থেকে ৭০ বছরে গড়ে ১০৫ পাউন্ড চামড়া ঝরে পড়ে।
৬। মানবদেহের চুল ও নখ একই পদার্থ (কাইটিন) দিয়ে তৈরি।
৭। রক্ত দেহে অনেক লম্বা পথ পাড়ি দেয় । মানবদেহে প্রায় ৬০,০০০ মাইল রক্তনালিকা রয়েছে। হার্টও কিন্তু কম পরিশ্রম করেনা, হার্ট দিনে প্রায় ২,০০০ গ্যলন রক্ত পাম্প করে।
৮। মানবদেহের অন্ত্র/নাড়িভুঁড়ি একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের গড় উচ্চতার তুলনায় চার গুন বেশি লম্বা হয়। অন্ত্র যদি প্যাঁচানো না থাকতো তবে লম্বায় ১৮ থেকে ২৩ ফুট লম্বা হতো যেটাকে পাকস্থলীতে স্থান দেয়া সম্ভব হতো না।
৯। শিশু অবস্থায় একজন মানুষ ৩৫০টি হাড় নিয়ে জন্মগ্রহন করলেও প্রাপ্ত বয়স্ক অবস্থায় তার হাড়ের সংখ্যা দাঁড়ায় ২০৬তে ।
১০। প্রতি ৩ থেকে ৪দিন পরপর আপনি পাকস্থলির নতুন আবরন পেয়ে থাকেন। যদি তা না হত তবে খাদ্য হজমের জন্য শক্তিশালী এসিড আপনার পাকস্থলীকেও হজম করে ফেলতো ।
১১। আপনার ত্বকের প্রতি বর্গ ইঞ্চিতে প্রায় ৩২ মিলিয়ন (৩ কোটি ২০ লক্ষ্য) ব্যক্টেরিয়া থাকে। সৌভাগ্যবশত এসব ব্যক্টেরিয়ার অধিকাংশ ক্ষতিকর নয় ।
১২। মানবদেহের জন্য ঘুম অনেক গুরুত্বপূর্ণ । অনেকেই ঘুমকে ভালবাসেন । যারা কাজে বিশ্বাসী ও ঘুমকে ভাল চোখে দেখেন না এই কাজকে তারা সর্বোচ্চ ১১ দিন না ঘুমিয়ে এড়িয়ে যেতে পারবেন । আপনি যদি এই পরিক্ষা করতে চান তা হলে ১১ দিন পর আপনাকে চির ঘুমে ঘুমায় যেতে হবে।
0 টি তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন